০৯ আগস্ট : দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্র
সিলেটের জকিগঞ্জে নতুন গ্যাসক্ষেত্র পাওয়া গেছে। এটি থেকে প্রতিদিন ১ কোটি ঘনফুট গ্যাস তোলা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্র এটি। এখানে মোট ৬ হাজার ৮০০ কোটি ঘনফুট (৬৮ বিসিএফ) গ্যাস আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ওয়েবিনারে নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের ঘোষণা দেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি। তিনি বলেন, নতুন গ্যাসক্ষেত্রে যে পরিমাণ গ্যাস পাওয়া যাবে, তার বর্তমান দাম ১ হাজার ২৭৬ কোটি টাকা।
১১ আগস্ট : আরও ৬ কোটি ডোজ টিকা কেনার অনুমোদন
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সারাদেশে টিকা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে সরকার। ইতোমধ্যে যারা যে কোম্পানির প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন, তাদের দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এদিকে, চীনের টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিনোফার্মের আরও ৬ কোটি ডোজ টিকা কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
১৬ আগস্ট : দেশেই তৈরি হবে চীনের টিকা
দেশে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশেই টিকা উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে চীনের টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিনোফার্ম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
২৯ আগস্ট : মেট্রোরেলের ট্রায়াল রান শুরু
মেট্রোরেল আমাদের অহংকার, আমাদের অর্জন। তেমনি আরেক অর্জন হচ্ছে পদ্মাসেতু। আমাদের এসব অর্জন আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। আমাদের এসব উন্নয়নকে কেউ দমিয়ে রাখতে পারবে না। প্রথমবারের মতো দিয়াবাড়ি, উত্তরা থেকে মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। মন্ত্রী এ সময় সবুজ পতাকা নাড়িয়ে মেট্রোরেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রার উদ্বোধন করেন। পরে সেই সবুজ পতাকার মধ্যে তিনি স্মারক সাক্ষর করেন।
৩১ আগস্ট : ম্যাগসেসে পেলেন ফেরদৌসী কাদরী
বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরী এশিয়ার নোবেল হিসেবে খ্যাত ম্যাগসেসে পুরস্কার পেয়েছেন। ফিলিপাইন থেকে র্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরী আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী। কলেরার টিকা নিয়ে গবেষণা ও সাশ্রয়ী দামে টিকা সহজলভ্য করে লাখো প্রাণ রক্ষায় কাজ করেছেন তিনি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টিকাবিষয়ক বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ছিলেন তিনি। র্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার ঘোষণার সময় কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘লাখো মানুষের উপকারে টিকার উন্নয়নে তার নিবেদিত ভূমিকার জন্য’ এই পুরস্কার দেওয়া হলো।
গ্রন্থনা : মো. জাকির হোসেন